A talent contest titled ‘Voices from Dormitories’ was held over social media from 9 September to 5 October 2021, inviting migrant workers who were still under COVID-19 movement restrictions to send in entries sharing how their lives had been. Entries could take any form, such as poems, narratives, artwork or videos. Winning entries were selected based on relevance to the subject, coherence and creativity. This helped us with sense-making, allowing us to pick up recurring themes and issues that affected migrants.

The simple contest revealed issues and challenges migrant workers faced in the dormitories revealing recurring themes that affected migrant workers. The following posters highlight themes brought forward by each entry.

Click on the names above to view their entries

Voices from Dormitories

This page can only be viewed on desktop

Nahidul

Nahidul

“ বলবো কি আর ডরমিটরির 
জীবন মানের কথা। 
অভিশপ্ত এ প্রবাস জীবন 
মনে ভীষণ ব্যাথা!
খাবার দাবার জিনিস পত্রের 
বেড়েছে ভাই দাম।
সেই তুলনায় আমার তো ভাই 
বাড়েনি কোন কাম।
ইচ্ছে মতন দাম রাখে ঐ 
নিচের দোকানদারে!
একটা মাত্র দোকান খোলা 
তাইতো এমন করে। 
কলা, রুটি, ডিমের দাম তো 
বেড়েছে কবেই ভাই।
আমার তো ভাই চার আনাও 
বেতন বাড়ে নাই। 
বেশি টাকায়ও পারিনা খেতে 
তাজা তরিতরকারী। 
সেই দুখেতে মন চায় যেন 
চলে যাই বাড়ি। 
ডরমিটরির বন্দি জীবন 
চিড়িয়াখানার মতো!
এক রুমে ভাই আঠারো জন 
থাকি পশুর মতো! 
কতদিন হয় ঘুরতে যাইনা 
দেখিনা সৌন্দর্য। 
আমি যে ভাই কাজের মানুষ 
শুধু কাজেই ব্যবহার্য।
জীবনে বেড়েছে হতাশা আর 
চিন্তায় এসেছে বদল। 
শরীর মনেও পাইনা এখন 
আগের সাহস বল। 
করোনাকালীন বন্দি জীবন 
ভালো লাগেনা আর।
পরাধীনতার প্রবাস জীবন 
হয়েগেছে ছারখার। 
অনুভূতি গুলো ভুতা হয়ে গেছে 
মাথায় আসেনা কিছু। 
উৎকণ্ঠাতে দিন কাটে হায়
দুশ্চিন্তা নিয়েছে পিছু। 
পানা চাই প্রভু,ক্ষমা করো মোরে 
খুলে দাও মোর পরাধীনতার শৃঙ্খল। 
চাইলে তুমি বয়েযায় প্রভু মরুতে স্বচ্ছ জল, 
তুমি চাইলেই সেথায় ফলে বৃক্ষরাজি ফল। 
মহামারীর জীবন থেকে 
মেলোক মুক্তি সবার। 
ধরণী হোক করোনা মুক্ত 
হাসিতে ভরোক আবার। 
সিঙ্গাপুর।.”

“What can I say about my life
and the plight of my soul in this dormitory

Life abroad is cursed,
And it is a tale of excruciating pain!

The cost of food and every other essential item
has risen beyond my means,
that remains arrested
as the value of my labor. 

The only shop downstairs,
asks for exorbitant price
for my bread, eggs and bananas.
I have long given up
on having a warm meal made from fresh vegetables,
for neither can I afford it anymore,
nor can I cook.
The only shop downstairs exploits
Being the only shop there.
Makes me long for home…
Beyond the captivity of this menagerie,
where 18 of us are cramped together
like wild animals. 

So long since I have been out
On an aimless stroll,
haven't seen the beauty of nature…
I am a man of labor
Useful only for my labor
And nothing else. 

As my despair grows
And my body turns frail,
I want to give up…
The noxious detention
has destroyed every ounce of sanity
and my finer sensibilities.

I pray everyday now, for mercy
I pray for freedom from the shackles of this captivity.
I pray for rivulets of sweet water in the bosom of this arid desert,
And the hope of vegetation
In this barren land of hopelessness.
I pray for the end of this apocalypse,
So Singapore could be filled with joy and laughter again.”

Nahidul Haque hails from Mymensingh, Bangladesh. He came to Singapore in 2013 and works for an oil and gas company. In his free time, Nahidul likes to write poems. He is also actively involved in various other writing and cultural activities.

Alam

Nurul Alam

স্বপ্নের দেশ সিঙ্গাপুর।সিঙ্গাপুর আসার পূর্বে যেমনটা ভাবনাময় ছিলো যে দেশটি অনেকটা সৌন্দর্য্য হবে এবং থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা নিশ্চয়ই মানসম্মত হবে কিন্তু সিঙ্গাপুর আসার পর দেখতে পেলাম আসলেই দেশটি চমৎকার সৌন্দর্য্য,যেনো সৃষ্টিকর্তা নিজে আলাদা করে দেশটি পরিপাটি করে বানিয়েছে।

কিন্তু যখন থাকার স্থানে প্রবেশ করলাম তখন ভিন্নরুপ পেলাম।কারণ এতো সৌন্দর্য্য ও উন্নতশীল দেশে শ্রমিকদের একই রুমে ঠাসাঠাসি করে রাখবে তা ছিলো ধারণার বাহিরে।

যদিও বেশ কিছু নতুন ডরমেটরিতে কিছুটা উন্নত মানের করা হয়েছে কিন্তু এখনো অনেকগুলো পুরোনো ডরমেটরি রয়েছে যেখানে বসবাস করা অনেকটা অযোগ্য।কারণ পুরোনো ডরমেটরি অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ এবং শ্রমিকদের সুস্থ থাকার ব্যাপারে কোনো গুরুত্বারোপ নেই।

সিঙ্গাপুর ডরমেটরিতে বসবাসরত শ্রমিকদের যে সমস্যাগুলো প্রতিনিয়ত বহন করতে হয় তা নিম্নরূপ :-

১।একই রুমে আয়তনের তুলনায় বেশি সংখ্যক লোক বসবাস করায় পরস্পরের কথোপকথনে সমস্যা হয়।যেমনঃ কেউ আগেই ঘুমিয়ে পড়েছে,কেউ কথা বলছে বা খাবার খাচ্ছে বা লাইট বন্ধ/চালু রাখছে।

২।অধিকাংশ ডরমেটরিতে Exhaust Fan না থাকায় রুমের ভিতরে গরমের অনুভব হয় বা কাছাকাছি টয়লেট থেকেও গন্ধ আসে যা স্বাস্থ্যের জন্য হানিকর।

৩।কিছু সংখ্যক,একই রুমে একাধিক জাতির লোক বসবাস করায় ও কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। যেমনঃ কোনো জাতি লাইট অফ করে আগেই ঘুমিয়ে পড়ে বা কেউ পরে ঘুম আসে,কেউ রুমেই Drink পান করে। 

৩।সকালে ঘুম থেকে উঠেই টয়লেটের লাইন ধরে দাঁড়াতে হয় পর্যাপ্ত টয়লেটের সংখ্যা না থাকায়।

৪।রান্নার সময় পর্যাপ্ত গ্যাসের চুলা না থাকায় রান্নার জন্য অপেক্ষা করতে হয় বা কখনো রান্নার গ্যাসের সংকট পরলে রান্নায় ব্যাঘাত ঘটে।

৫।ডরমেটরিতে ফ্রীজ রাখার অনুমতি না থাকার কারণে অতিরিক্ত খাবার,ফল বা সবজি রাখা সম্ভব হয় না।সেই জন্য প্রবাসীরা সপ্তাহের জন্য খাবার বা ফল কিনে রাখতে পারেনা। 

৬।কাজ শেষ করে রাতে গোসলে অধিকাংশ সময়ে লম্বা লাইন ধরতে হয় এবং পানির গতির কম থাকায় গোসলে তৃপ্তি পাওয়া যায়না। 

৭।প্রতিটি ডরমেটরির সাথে রয়েছে দোকান যা মিনিবাজার হিসেবে পরিচিত,এইসব মিনিবাজার থেকে রান্নার যাবতীয় জিনিসপত্র কিনতে হয় কিন্তু জিনিসপত্রের দাম এতোই বেশি যে মাস শেষে বেতনের হিসাব থেকে অতিরিক্ত কমপক্ষে ৭০ ডলার চলে যায়।

৮।ডরমেটরির ক্যান্টিনের খাবার মানসম্মত নয় এবং দামও অত্যাধিক।

৯।প্রত্যেক ধর্মীয়দের জন্য নির্দিষ্ট প্রার্থনার জায়গা নেই।যদিও খেলাধূলার জায়গা প্রার্থনার জায়গা হিসেবে ব্যবহৃত হয় কিন্তু তা সময় অনুসরণ করে ব্যবহার করতে হয়।

১০। কিছু কিছু ডমরেটরিতে যাতায়াতের জন্য তেমন ভালো ব্যবস্থা নেই।ডরমেটরিতে থেকে বেশ দূরত্বে Bus station/Mrt Station.

প্রতিটি ডরমেটরির নিকটবর্তী অন্তত একটা Bus station থাকলে অবশ্যই সবাই উপকৃত হবে।

১১।একটি বেড এর উপর আরেকটি বেড থাকায় উপরের বেডে উঠানামায় উভয়ের সমস্যা হয় এবং Access/Monkey ladder,Guardrail নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট নয়। 

১২।প্রতিটি ডরমেটরিতে Library/Reading থাকলেও তা প্রবাসীদের জন্য সবসময় উন্মুক্ত থাকেনা এবং আয়তনেও যথেষ্ট নয়।পাশাপাশি প্রতিদিন খবরের কাগজ বিনামূল্যে দেওয়া উচিত যাতে প্রবাসীরা সব খবরাখবর পড়তে ও জানতে পারে। 

১৩।অধিকাংশ ডরমেটরিতে মাসে $40 জন প্রতি চার্জ করে কাপড় ওয়াশিংয়ের জন্য।অথচ 90% লোকেরাই জামাকাপড় ওয়াশিং মেশিন ব্যবহার না করে নিজের জামা নিজেই ধৌত করে।তবুও সেই $40 কোনো কোনো কম্পানি তার শ্রমিকদের কাছ থেকে কেটে নেয় যা শ্রমিকদের মনে কষ্ট লাগে।

১৪।ডরমেটরি বসবাসরত সকল প্রবাসীদের কথা বিবেচনা করে সাপ্তাহিক বা মাসে অন্তত একবার বিনোদনের আয়োজন করা উচিৎ।

১৫।ডরমেটরির দুর্বল নেটওয়ার্কের কারণে প্রবাসীরা তাদের পরিবারের সাথে /বন্ধুদের সাথে সঠিকভাবে যোগাযোগ করতে পারে না। 

অতএব সকলের কথা বিবেচনা ডরমেটরিতে Free wifi সহ ভালোমানের নেটওয়ার্ক দিলে নিশ্চয়ই প্রবাসীরা উপকৃত হবে।

Singapore is a dream country. Before coming to Singapore,  I thought that the country would beautiful and living and eating arrangements would be high. Upon coming to Singapore, I saw that the country is indeed beautiful - as if God himself has built the country.

But when I entered the dormitory, I found a different look. Because in such a beautiful and developing country, it was unthinkable to keep the workers in the same room.

Although some new dormitories have been upgraded, there are still many older dormitories that are uninhabitable.

The problems that workers living in Singapore dormitories have to face constantly are as follows: -

1. There are more people living in the same room for its size, so talking to each other is a problem – some people want to sleep early, others want to talk or leave the light on

2. Most of the dormitories do not have a exhaust fan, so you feel the heat inside the room or the smell comes from the nearby toilet which is harmful to health.

3. People of multiple races live in the same room and this creates issues. For example, some people fall asleep before turning off the lights or some fall asleep later, some drink in the room.

3. After waking up in the morning, you have to stand line for the toilet as there is not enough toilets.

4. You have to wait for your turn to cook as there is not enough gas stove during cooking or cooking is disrupted if there is any crisis of cooking gas.

5. It is not possible to keep extra food, fruits or vegetables as you are not allowed to keep freezer in the dormitory. Therefore, migrant workers cannot buy food or fruits for the week.

6. After finishing the work, most of the time one wait in long lines in the bath at night and due to low speed of water, one cannot get a satisfactory bath.

7. Each dormitory has a shop known as a mini bazaar, from which you have to buy all the cooking utensils, but the price of the utensils is so high that at the end of the month the salary goes down by at least $70.

8. The food in the dormitory canteen is not up to standard and the price is too high.

9. There is no specific place of prayer for every religious person. Although sports place is used as place of prayer but it has to be used according to time.

10. Some dormitories do not have good transportation facilities. Bus station / Mrt station is quite far from dormitories.

Everyone would benefit if there is at least one bus station near each dormitory.

11. Having another bed on top of one bed causes problems for getting into bed and the Access / Monkey ladder, Guardrail is not enough for safety.

12. Although there is Library / Reading in every dormitory, it is not always open for us and it’s not big enough. Besides, daily newspapers should be provided free of cost so that expatriates can read and know all the news.

13. Most dormitories charge $ 40 per person per month for washing clothes. However, 90% of the people wash their own clothes without using the washing machine. Yet some companies would deduct this $40 from the worker’s salary despite them not wanting to use it which hurts the workers.

14. Considering all the migrant workers living in dormitories, entertainment should be organized at least once a week or once a month.

15. Migrant workers cannot communicate properly with their family and friends due to weak internet in the dormitories.

Therefore, considering everyone, if you provide a good quality network with free wifi in the dormitory, the migrant workers will benefit immensely.

Nurul Alam is originally from Dhaka, Bangladesh. He moved to Singapore in 2009, and currently works for a construction company as a driver and supervisor. Alam loves to express himself by writing and reciting poems, and creating short films. He had the opportunity to publish his book titled Osror Jolsap (“Watermark of Tears”) in 2020.

Afran

Afran

ডরমিটরি শব্দটি সকল প্রবাসীদের চির চেনা একটি নাম । বিশেষ করে করোনা লগ্নে, ডরমিটরির নিয়ম কানুন প্রবাসীদের যে রুপ দেখিয়েছে, 

তার চেয়ে জেলখানা মনে হয় অনেক ভালো ।

যা কখনো ভুলে যাবার নয়। 

এ যেন সংসদ ভবনে নিত্য নতুন আইন পাশ ,

হয়তো ডরমিটরি তে মানুষ থাকে, সেটাও ভুলে গেছে ওরা ।

★নিন্মে বাস্তব কিছু সমস্যা তুলে ধরলাম

★রুম পাল্টানো...

করোনা এই সময়ে গৃহবন্দি জীবনযাপনের সবচেয়ে কষ্টের দিন গুলো ছিলো,

পাগলের মত রুম পরিবর্ত করানো । ৮-১০ বার

নিজের মালামাল নিয়ে কয়েকদিন পর পর ৬ তলা থেকে অন্য বিল্ডিং এর ৬ তলা,আবার ৪ তলা,আবার ৬ তলা, সাথে বাজে ব্যবহার ফ্রিতে পাওয়া যেতো। 

হাউজ ম্যানেজমেন্ট মনে হয় আমাদের মানুষ না ভেবে, রোবট বা মেশিন মনে করেছে, যা এখনো হচ্ছে, তবে আগের তুলনায় একটু কম ।

সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। উত্তম পরিকল্পনা না করে এসব থেকে বিরত থাকার জন্য । 

★লকার বক্স.,,

কত প্রয়োজনীয় চিটি, মাস্টার কার্ড, জিনিস আসছিলো, সিকিউরিটি পৌছে দিবে তো দূরের কথা । কল করে বললে ওদের উত্তর শুনে মনে হতো যেন । মহা ভুল করেছি ওদের বলে ।

★দেশে টাকা পাঠাতে না পারা.....★★

একে তো করোনা দুনিয়ার নিয়ম কানুন,

প্রবাসীদের যে সংসার আছে দেশে,

ডরমিটরি কর্মকর্তারা মনে হয়, জানেনা ।

কেমন আছে এই মহামারিতে ওদের সংসার,

কোন মাথাব্যথা নেই, ম্যানেজমেন্টের বা কোম্পানির ।

অথছো ওরা চাইলেই কিন্তু মাসে একবার এবং

করোনা সময়ে ঈদে, 

ব্যাংকের লোক নিয়ে আসতে পারতো ডরমিটরি তে। 

তা করেনি, ২/১ টা জায়গাতে নাকি তাদের ডরমিটরি ম্যানেজমেন্ট করেছে শুনেছিলাম ।

সেই আশায় ছিলাম সবাই , হয়নি । এটা অনেক কষ্টের ছিলো অনেকে রাতে কাঁদতেও দেখেছি।

এটা ঠিক হয়নি।। 

★সিকিউরিটি ব্যবহার :

ডরমিটরি বেশির ভাগ সিকিউরিটির, ব্যবহার খুবী বাজে, যা কাম্য নয় । মানসিক অস্তিরতায় কিংবা রুমের সিঁড়ি তে বসে, নিয়ম মেনেও বাড়িতে ফোনে কথা বলতে দেয়নি । যখন একটু সিতিল হয়েছিলো নিয়ম কানুন,

ওদের একটাই কথা can't !

★বাজার :

বাহিরের তুলনায় ডরমিটরির নিজের যে মার্কেট আছে, তাতে সব কিছুর দাম অনেক বেশী রেখেছে,

এখনো রাখছে । 

কেননা বাধ্য হয়ে সবাই এখান থেকে বাজার করতে হয়। 

যা গলায় পা দিয়ে অর্থ কেড়ে নেয়ার মত । বিপদে পরে কেউ কিছু বলতেও পারছিলোনা। 

সবচেয়ে কষ্টের হলো কারো কারো জরুরী খাবার কেনার প্রয়োজনে,

নির্ধারিত দিন ছাড়া গিয়েছিলো বাজার করতে,

হাত জুর করে ও বলেছে,

সিকিউরিটি বাজে ব্যবহার করে, তারিয়ে দিয়েছে, 

তবে ২/১ জন ছিলো তারা মাঝে মাঝে হেল্প করেছে । এটা ঠিক হয়নি। 

((★ থাকার সমস্যা ঃ ★★★))

ডরমিটরি জীবনে সবচেয়ে বড় সমস্যাটি হচ্ছে

এক রুমে ১০+১০=২০ থাকা।

এরচেয়ে কষ্ট আর যন্ত্রণার আর কিছুই হতে পারে না। কর্মি যেখানে নিজের টাকা দিয়ে থাকে, সেখানে এত লোক রুমে মানে একটি নরক এর মত।

গোছল,রান্না, খাওয়া,হল রুম রেস্ট, সব কিছু অনেক সমস্যা । যা বলে শেষ করার নয়।

সিঙ্গাপুর সরকার কিংবা ডরমিটরি ম্যানেজমেন্ট যদি, দয়া করে, এক রুমে দুই অংশে ৫+৫=১০ বা ৬+৬=১২ জন থাকার নিয়ম করতো ।

আমার মনে হয়, সারা দিনের রক্ত ঝরা গামের কষ্ট শেষে, সবাই একটু শান্তি পেত। এটি সকল প্রবাসীর প্রানের দাবী । রুমে লোক কমানো হোক আমি যদি পারতাম তাহলে ডাইরেক্ট সরকারকে বলতাম।। আমরা টাকা দিয়ে থাকি, তাহলে কেন এই সুবিধা টা আমরা পাবো না।।

যদি কেউ আমার লেখাটা পড়ে থাকেন, দয়া কটে এ বিষয়টি সরকার কিংবা ডরমিটরি ম্যানেজমেন্টের নিকট জোরালো ভাবে তুলে ধরেন।।

পরিশেষ বলতে চাই, করোনা লগ্নে সবাই আতঙ্কে বসবাস করি, আমরা সরকারের কাছে চির কৃতজ্ঞ, আমাদের সহায়তা, চিকিৎসা, ও পাশে থাকার জন্য ।

ডরমিটরি ম্যানেজমেন্ট হোক বন্ধুর মত, শাসকের মত নয়।

ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন ।

The word Dormitory is a familiar name to all migrant workers. Especially during the Corona crisis, the rules and regulations of the dormitory have shown the migrants that the prison is seemingly better. It is as if new laws are passed in the parliament every day. They have forgotten that human beings live in these dormitories.

I am listing some of the practical difficulties here:

Changing rooms:

The most difficult days were spent in living under house arrest during the Covid outbreak in the dorms. They made us change rooms like crazy, about 8-10 times. After every few days, with heavy luggage, I would shift from the 6th floor of one building to the 6th floor of another building, then 4th floor, then 6th again, with a side of bad behavior and rude comments.

I think the House management seems to think of us as robots or machines instead of humans, which is still happening, but less severely now. I request them to engage in better planning before executing evacuation and relocation.

Locker box:

We were receiving so many important documents, like, tickets, master card,etc., but instead of delivering them to us, they would reprimand us like it was a huge mistake to get our documents sent here.  

The inability to send money home:

First, the altered rules of the Covid-struck world made remitting difficult. The management often conveniently forgot that we have families overseas, how our loved ones were meeting the two ends. They were least concerned. However, it could have been mitigated by getting the bank personnel to the dormitory once a month or during festivals like Eid. In some places, I heard that the dormitory management facilitated this, but majority of the dorms were neglected. This was very painful and I have witnessed some of my colleagues break down at night, overcome by the concern for their families.

The behaviour of the security

Most of the dormitory staff are extremely ill-behaved. Even when we followed all rules and sat on the staircase to speak to our family members, they would shoo us away. Even when the restrictions were eased, they wouldn’t allow us any breathing space.  

 

Market:

 

Compared to the marts outside, the dormitory has its own market, where everything is priced much higher, and everyone was forced to buy because of the restrictions on mobility. Which is like taking away the money by stepping on the throat. The most distressing thing was that if someone needed to buy emergency food items and went to the market beyond their scheduled day,they were banished mercilessly despite requests. There were some kind personnel but rare to come across.

 

Deplorable living conditions:

 

The biggest problem of the dormitory living situation is overcrowding- every room had 10+10= 20 individuals. When we are paying for our accommodation, why put us in this hellish environment… There are too many problems with shower rooms, kitchen, dining halls, toilets, common halls and other living spaces. If every room is partitioned into two quarters with 5-6 people in each quarter, it would be much better and salubrious. I think, after a long day of draining labor, everyone would have found some peace. This is the basic demand of all migrant workers that the number of people in every room needs to be reduced. It I had the means, I would have directly spoken to the government officials. Since we are anyway paying, why can’t we get this minimum comfort. If anyone has read my post, kindly raise this matter strongly to the government or the dormitory management.

 

Finally, we are all living in fear due to Corona, we are eternally grateful to the government for helping us, treating us, and supporting us. Dormitory management should be like a friend, not like a ruler.

I hope you will forgive me for my lapses in this note and treat this with consideration.

Afran hails from Kishoreganj, Bangladesh, and moved to Singapore to work as a construction worker in 2019. He loves writing short stories and poems, and enjoys singing Islamic songs during his leisure time.

Mizan

Mizan

ডরমেটরির বর্তমান অবস্থা ও পরিস্থিতি কিভাবে উন্নতি করা যায় প্রসঙ্গে কিছু ব্যক্তিগত অভিমত ও পর্যালোচনা

"বলবো ভাবি অনেক কথা,ভাবছি বসে রোজ। 

চেনাদের ভীড়ে আমি হারিয়ে গেছি রোজ ‌-। "

সুপরিকল্পিত দেশ সিঙ্গাপুর পৃথিবীতে তাক লাগিয়ে দিতে পারে তাদের নিখুঁত পরিকল্পনা ও কার্যক্রমের মাধ্যমে। করণা -১৯ আসার পর থেকে সিঙ্গাপুরে বসবাসরত ডরমেটরির বাসিন্দাদের অবস্থা খুবই খারাপ এক কথায় বলা চলে ।করোনার প্যানডেমিক সিচুয়েশনের কারণে ডরমেটরি কর্তৃপক্ষ তাদের নানাবিধি নিয়মকানুন পরিবর্তন করছেন এবং প্রতিনিয়ত নানান পদক্ষেপ গুলিতে বিপদের সম্মুখীন হচেছন বসবাসরত বাসিন্দারা। 

পূর্বের যেমন কোন একটা কিছু কেনাকাটার জন্য বাইরে যেতে পারা ঘোরাঘুরি করা বা বন্ধুবান্ধবের সাথে কোনো প্রয়োজনে দেখা করা এগুলো বর্তমানে ডরমিটরি তে বসবাসকারীদের জন্য খুবই কষ্টসাধ্য।শুধু ডরমেটরির ভিতরে দোকান থেকে খাবার কেনা মোবাইলে টাকা টপ-আপ করা এবং টুকিটাকি প্রয়োজন মেটানো সম্ভব হয় তবুও তা অনেক বিধি-নিষেধ এবং নিয়মতান্ত্রিকতার মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে থাকে।ডরমিটরি তে বসবাসকারীরা অনেকক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে টোকেন সংগ্রহ করে বা কখনো কোনো প্রয়োজন মেটানোর জন্য তার বিভিন্ন কার্যক্রম ( security কর্তিক পদও নিয়ম) সম্পাদনের মাধ্যমে করাটা খুবই কষ্টসাধ্য বলে পছন্দ করেন না কিছু টা হলেও বিরক্তি বোধ করেন কমবেশি সকলেই। 

আমরা কমবেশি সকলেই অবগত আছি যে ডরমিটরির রুমগুলোতে 6 থেকে 9 জন রুমের (আয়তন অনুপাতে) বসবাস করে থাকেন।তবে রুমের সমস্যাটা তেমন না হলেও গোসলখানা বাথরুম ব্যবস্থা খুবই নাজুক বললেই চলে কারন আট থেকে দশটি রুমের লোকজনের জন্য ব্যবস্থা আছে সর্বোচ্চ গেলে১২-১৫ টি। 

ডরমিটরি গুলিতে বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের লোকের বসবাস হওয়ায় তাদের এক একজনের ব্যবহার আচার আচরণ গতিবিধি বিভিন্ন ধরনের বা মতের হয়ে থাকে।

ডরমিটরি গুলিতে রান্নার ব্যবস্থা থাকলেও কিছু কিছু ডরমিটরি তে রান্নার ব্যবস্থা বন্ধ, তারা বলে থাকেন যে কিছু দিনের ভিতরে চালু করবো বা নির্দিষ্ট একটা টাইমিং তারা বেঁধে দেয়না কবে চালু করবে। ফলে ক্যাটারিংয়ের খাবার খেয়েই আমাদের দিন অতিবাহিত করতে হয় কিন্তু ক্যাটারিংয়ের খাবার এক কথায় বলতে গেলে খুবই খারাপ ।যদিও ম্যাক্সিমাম খাবারের প্যাকেটে কখন তৈরি হয়েছে বা কোন সময়ে এর মেয়াদ শেষ হবে খাবারটি তা উল্লেখ থাকে না কিন্তু Singapore Ministry of Health থেকে বলা হয়েছে অবশ্য মনোগ্রাম থাকা ব্যাধতামুলক তবুও ক্যাটারিং সার্ভিস কর্তৃপক্ষ নিয়মের তোয়াক্কা করেন না।

"চেয়েছিলাম হাজার দুঃখের মাঝে সুখটাকে খুঁজে নিব। কিন্তু দুঃখের মেঘ গুলো হয়তোবা এতকালো যে তার মাঝে আমি সুখের আলোই খুঁজে পেলাম না,,,,,!"

তবুও হতাশায় নিমজ্জিত না হয়ে সকল কষ্টের মাঝেই সুখ খোঁজাটাই যে আমাদের কাম্য। এমত অবস্থায় ডরমেটরির পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি করার জন্য কিছু পদক্ষেপ নওয়া যেতে পারে-

#সিকিউরিটি পদে যারা চাকরি করেন তাদের ব্যবহার কিছুটা হলেও সহনশীল হওয়া কাম্য কোন জাতি ভেদ করা যাবে না যেমনঃ বাংলাদেশী,ভারতীয়, চীনা,বার্মা। সবার জন্য সকল নিয়ম সমান কারন কিছু সময় লোকচক্ষুর অন্তরালে একই জাতি গত বৈশিষ্ট্য হওয়ার কারণে অনেকেই ছাড় পেয়ে যায় বা দেওয়া হয়।

# ডরমিটরি পরিচ্ছন্নতাকর্মী যারা নিয়োজিত আছেন তাদের প্রত্যেক দিনই উচিত বাইরে রাবিশ ও খাবারের রাবিশ এবং অন্যান্য কাজ বাথরুম টয়লেট পরিষ্কার করা নিয়মিত করা।

#ডরমিটরি তে বসবাসকারীদের প্রয়োজনের ভিত্তিতে কিছু সময়ের জন্য কেনাকাটা বা নিত্য প্রয়োজনীয় কাজ দেশে টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে বা ছুটির দিনে বাইরে যাওয়ার ২/৩ ঘন্টা কিছুটা সময়ের জন্য অনুমতি প্রদান করা উচিত।

#যথার্থ দূরত্ব বজায় রেখে রান্নার ব্যবস্থা করাটা খুবই জরুরী।

#ডরমেটরি কর্তৃপক্ষের একটি মেডিকেল টিম গঠন করা উচিত যে মেডিকেল টিম কাজ হবে রাত্রে বা দিনে জরুরি স্বাস্থ্য সেবা প্রদান। ডরমিটরি তে বসবাসকারীরা যদি কখনো অসুস্থ বোধ করে তাদের কাছ থেকে প্রথমিক স্বাস্থ্য সেবা বা চিকিৎসা পরামর্শ নিতে পারবে।

সর্বশেষবলতেচাইশতঅবহেলাপাওয়ামানুষগুলোযেমনএকসময়বাঁচতেশিখেযায়তেমনিডরমিটরিতেবসবাসকারিরাওআশায়বুকবাধে, সবকিছুওসকলসমস্যাআকটিসময়েঠিকহয়েযাবে।শুধুসময়েরঅপেক্ষাকারণকরোনা- ১৯পরিস্থিতিসম্পূর্ণনিয়ন্ত্রণেনাআসলেওসবকিছুরউপরবিধিনিষেধতুলেনেওয়াসম্ভবহচ্ছেনা।কারণসিংগাপুরসরকারকখনওচাইবেনাযেআগেরমতোভয়াবহপরিস্থিতিরসৃষ্টিহোকআগামিদিনগুলোতে।

Some personal opinions and deliberation regarding the current state of affairs in the dormitory and how to improve the situation

I often think how much there is to say…

But it will get lost in the cacophony of the crowd…

Singapore in an extremely well-planned country and can astound the world with it meticulous planning and practices. Since the outbreak of Covid-19, the living situation of dormitory residents is deplorable. The dormitory authorities are changing their rules and regulations every day, causing trouble to the residents. For example, unlike pre-pandemic times, going out for shopping or visit friends have become difficult because of mobility restrictions. We are only allowed to buy food from the dormitory mart, top up mobile phone talk-time and fulfil daily needs inside the dormitory premises, and even that is hedged in by many restrictions and regulations. The Dormitory residents have to stand in long queues to collect tokens for the most banal tasks, managed under the strict surveillance of the security officers. This makes the residents feel agonized and irritated. Everyone is aware that dormitory rooms accommodate 6 to 9 people. However, even if we adjust to the congested space of the room, the bathroom/toilet arrangement is inadequate and abominable. Only 10-12 toilets are allotted for every 8-10 rooms. As people from different regions and different countries live together in the dormitories, their diverse habits and cultural practices often cause friction. Although there was some provision for cooking in certain dormitories, they have been suspended for a long time now. The dorm authority has indicated that the cooking facility might resume soon, but we have never received any confirmation on when they plan on reopening the kitchens. Until then we have to rely on the bad catering food. Despite the mandate by the Singapore Ministry of Health that all packed meals must have a monogram that mentions when the food was prepared and when it would expire, most of the packets do not have these labels. That is an abject infraction of the law on the part of the catering service operators.

“I wanted to find happiness in the midst of a thousand sorrows. But the clouds of sadness are so dark that I could not find the light of happiness in them…” However, instead of sinking into despair, we want to find happiness in the midst of all the hardships. In such a situation some steps can be taken to improve the dormitory situation a little.

# The security personnel must be tolerant towards all racial and ethnic groups, like Bangladeshi, Indian, Chinese, Burmese. All rules must be applicable for everyone, irrespective of their ethnicity, as I have witnessed that sometimes a certain group of people get special concessions by virtue of hailing from the same ethnic group as that of the security officers.

# The sanitation workers should regularly clean the bathrooms and toilets and dispose the trash every day.

# Dormitory residents should be allowed to go out for 2/3 hours if they have an exigent need for shopping or sending money to their families.

#They must be allowed to cook by maintain safe distance measures.

#Dormitory authorities should constitute a medical team that will provide emergency health care. Dormitory residents can seek primary health care or medical advice from them if they ever feel sick.

Finally, I would like to say that just as people learn to live despite abject negligence, the dormitory residents hope that all problems will be resolved someday… We have to wait it out until the pandemic situation comes under control and the restrictions are lifted. Singapore government would never want such a terrible situation to recur in the coming days.

Mizanur Mohammad Mizan’s hometown is in Khulna, Bangladesh. He has worked in the construction industry in Singapore since 2012, and loves to read and write poetry.

Mahfujur

Mahfujur Rahman

চাওয়া থেকেই পাওয়া, আর এই চাওয়া কে পাওয়াতে রুপান্তরের জন্য যুগে যুগে মানুষ হন্য হয়ে ছুটেছে এখানে সেখানে।

কেও ছেড়েছে খড়ের সাজানো ছোট্ট কুটির আর কেও সাজানো মনোরম অট্টালিকা।

যেখানে গন্তব্য সেখানে পৌছানোর জন্য করতে হয়েছে কত struggle ফেলতে হয়েছে কত অশ্রু আর ছাড়তে হয়েছে মা বাবার পরম শান্তির ক্রোড়।

শুধু তাই নয় সদ্য বিবাহিত পরম আদরের স্ত্রী অথবা সদ্য পৃথিবীর মুখ দেখা আদরের দুলাল দুলালিকেও ছেড়ে আসতে হয়েছে৷

সবচেয়ে difficult বিষয় সেটা হচ্ছে, অনেক সময় অসুস্থ মা বাবা কে মৃতপ্রায় রেখেও আসতে হয় দূর প্রবাসে।

কেও হয়তো Fly করার টিক পূর্বে অথবা পরে চিরতরের জন্য হারাতে হয়েছে মা বাবার মধ্যে থেকে কাওকে।

Singapore কারো জন্য dream country আর কারো জন্য স্বপ্ন গড়ার destination।

পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে চলে আসে কত মানুষ নিজের Dream কে বাস্থবায়িত করতে।

কেও বা Family- র মুখে দু মুটো আহাড় তুলে দিতে।

এখানের Worker দের জন্য তৈরি করে রাখা হয়েছে স্থানে স্থানে বহুতলা বিশিষ্ট building যা Dormitory নামে সকলের কাছে পরিচিত।

এখানে এসেই সবাইকে তুলে দেওয়া হয় Dormitory নামক সেই বাসগৃহে, যেখানে নিদৃষ্ট কোন জাত, religious কিবা কোন এক country-র লোকের শুধুমাত্র অবস্থান নয়।

Bangladesh এ একটি প্রবাদ বাক্য আছে যে,

মানুষ সামাজিক জীব

আর সেটা এখানের (Singapore) Dormitory - তে আসলে সহজেই বুজা যায়।।

এখানে bangali, Indian,Tamil,Panjabi Thailandy,Malay বিভিন্ন country-র লোক একসাথে বাস করে।

শুধু বিভিন্ন Country-র তা নয়, বিভিন্ন ধর্মের যেমন- Hindu, Muslim, Buddhist,Cristhian আরো অনেক জাত বর্ণের লোক একসাথে বাস করে।

একসাথে খাওয়া দাওয়া, একসাথে ঘুম, একসাথে আনন্দ উল্লাস, একসাথে কাজ কর্ম এমনকি একসাথে চলাফেরা।

Everything ok but where's the problem?

একটা Dormitory-তে Normally একটাই Room থাকে, থাকা খাওয়ার জন্য।

কোন কোন Dormitory-তে খাওয়ার জন্য একটা ছোট আলাদা রুম দেখা যায়।

একটা Kitchen, দুইটা bathroom, দুইটা Shower bath।

তবে অধিক লোকের জন্য এই facilities খুব একটা যথেষ্ট হয়ে উটে না।

সে জন্য বিভিন্ন problem create হতে দেখা যায় ।

Problem! কিসের Problem?

১.হ্যা, Problem হয় তখন যখন একটি ছোট্ট রুমে আট দশ কিবা ১৫ জনের মত লোক একসাথে থাকতে হয়৷

২.Problem হয় তখন যখন ১০-১৫ জন লোককে ২ টা Toilet একসাথে use করতে হয়।

৩.Problem হয় তখন, যখন একটা kitchen এ ১০-১৫ জন লোককে একসাথে cook করতে হয়।

৪.Problem হয় তখন, যখন ১০-১৫ জন লোককে একই রুমে এক বিছানার উপর সাজানো অন্য এক বিছানায় একজনের উপরে অন্যজন কে ঘুমাতে হয় ।

৫.Problem হয় তখন, যখন সবাই ঘুমিয়ে যায় আর টিক সেই সময় Outside থেকে কেও কেও রাতে wine খেয়ে মাতাল হয়ে রুমে এসে চেচামেচি করে আর রুমের light জ্বালিয়ে অন্যদের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়।

৬.Problem হয় তখন, যখন wash না করতে পারায় একই কাপড় পরে প্রতিদিন কাজে যেতে হয়, যার জন্য কাপড়ে জমে থাকা ময়লার জন্য শরিরে খোস পাচরার মত বেদনাদায়ক Skin disease সৃষ্টি হয়।

Analysing The Problem

এখন কিছু Analyses করা যাক।

**Majority percent ডরমিটরিতে দেখা যায় যে একটি রুম যেখানে বেশি হলে ৬-৮ জন লোক বসবাসের উপযুক্ত, সেখানে প্রায় ১০-১৫ জন লোক Together stay করে যার জন্য নানাবিধ problem এর উদ্ভব হয়।

enough place সংকুলানের জন্য, না টিকমত চলাফেরা করা যায় আর না উটাবসা করা যায়।

এমনও দেখেছি কাওকে kitchen এ বসে অথবা Dormitory-r বারান্দায় বসে dinner করতে।

Cause, ভিতরে বসে থেকে খাওয়ার মত plenty জায়গার অভাব।

**বেশিরভাগ Dormitory তে যেহেতু ১০-১৫ জন লোককে একসাথে একই রুমে রাত্রিযাপন করতে হয় সে জন্য plenty জায়গা সংকুলানের জন্য প্রতিজনের bed এর Insertion গুলো হয় স্তরে স্তরে এক bed এর উপর অন্য এক bed যার জন্য একজনের উপরে অপরজনকে ঘুমাতে হয়।

এতক্ষণ কোন problem ছিলো না but problem create হয় তখন, যখন নিচের জন কিবা উপরের জন one Side to others side এ ঘুমাতে যায় অথবা রাত্রে কেও যখন জরুরত পূরনের জন্য Urine কিবা Toilet এ যায় তখনই বিছানায় Start হয় ঝাকুনি।

কড়মড় শব্দ করে এক অন্যরকম Sound create করে যার জন্য সবার ঘুম ভেঙে যায় নিমিষেই।

শুনতে হয় কারো মুখ থেকে অশ্লীল language।

**সকালে ঘুম থেকে উটে যখন Urine কিবা Toilet এ যাওয়ার প্রয়োজন হয় তখনি বাধে বিপত্তি, morning time কমবেশি সবারই টয়লেটের প্রয়োজন পরে আর যদি সেখানে ১০-১৫ জন মানুষের জন্য ২ টি মাত্র Toilets used করতে হয় তাহলে matter টা কেমন হয়?

অনেকের অনেক problem থাকে, কেও টয়লেটে গিয়ে বেশি সময় নেয়।

কেও তো এমন ও আছে যে Mobile নিয়ে প্রবেশ করে bathroom এর বিতরে, যার জন্য বাহিরে অপেক্ষারত লোকজন শুরু করে চেচামেচি, argue, quarrel।

আমার জানামতে একটা Incident. এইরকম একজন ব্যাক্তি যে কিনা বাথরুমে বসে little much সময় নেওয়ার জন্য বাহিরে থাকা একজন ব্যাক্তি মারতে চেষ্টা করে।

এইরকম কত অসংখ্য ঘটনা ঘটতেছে যা অনেকেরই চোখে পড়ে থাকে।

Kitchen এ ও এর ব্যাতিক্রম নয়, ১০-১৫ জনের জন্য ৪-৫ টি Gas stove.

Wait করতে হয়, লাইনে দাড়িয়ে থাকতে হয়।

Late হয়েছে তো Start ঝগড়াঝাটি।।

**যেহেতু প্রত্যেকে কাজ কর্ম শেষে বাসায় ফিরে, কেও হয়ত Fast চলে আসে বাসায়, কেও হয়তো market এ চলে যায় বিভিন্ন Types এর কেনাকাটার জন্য, Fishes, meats, vegetables আরো কত কিছু।

কেও হয়ত সারাদিনের Tiredness কে কাটিয়ে তুলার জন্য, বাহিরে friend দের সাথে একটু আড্ডা দিতে চলে যায়।

অনেক সময় back হতে Late হয়ে যায়, cooking করতে করতে অথবা ভাত খেতে খেতে হয়ে যায় রাত ১১-১২ টা।

যেহেতু বেশিরভাগ ডরমিটরিতে একটা বিষয় লক্ষ্য করা যায় যে রাত ১০ টার পরে রুমে light জ্বালানো যায় না।।

কিন্তু যখন কেও রাত ১০ টার পর light জ্বালায়, শুরু হয়ে যায় ঝগড়াঝাটি, আমার জানামত এইরকম একজন ব্যাক্তি রাত ১০ টার পর কোন প্রয়োজনে light জ্বালায় যার জন্য অন্য একজন লোকের সাথে তার তর্ক বিতর্ক শুরু হয়ে যায় আর তা একসময় horrible রুপ নেয় এবং একজন তো রিতিমত ক্ষেপে গিয়ে অপরজনকে Closely একটা থাপ্পড় ও মেরে দেয়।

আরো বেশি problem হয় তখন, যখন অনেকে রাত্রে outside থেকে wine খেয়ে মাতাল হয়ে আসে এবং বাসায় এসেই হৈ চৈ শুরু করে অন্যদের আরামের ঘুম নষ্ট করে।

এমনই একটা Incident আমার চোখে দেখা।

একজন ব্যাক্তি রাত্রে মদ খেয়ে এসে অন্যদের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাচ্ছিলো, তো একজন লোক প্রতিবাদ করায় মদ্যপান ব্যাক্তিটি মারতে শুরু করে।

তবে এই Matter টা শেষ পর্যন্ত কোম্পানির বসের কাছে গেলে company-র Boss মদ্যপান ব্যাক্তিটির permit cancel করে দেশে পাটিয়ে দেয়।।

অনেক কোম্পানির Rule

এইরকম হয়ে থাকে যেখানে অপরাধী এবং innocent ব্যাক্তিকেও Permit হারিয়ে দেশে চলে যেতে হয়।

এইরকম কত ঘঠনা ঘটতেছে আর কতকের দোষ না থাকা স্বত্তেও দেশে চলে যেথে হচ্ছে।

**Finally, যে বিষয়টা খুব একটা Problem create করে তা হচ্ছে -

অনেকে রাত্রে Overtime করে থাকে অথবা Company-র কাজ শেষে বাসায় আসতে আসতে Almost রাত হয়ে যায় তাই প্রতিদিনের কাজের পোশাক ধুয়ে দেওয়া টা হয়ে উটেনা,অনেক সময় ইচ্ছে হলেও plenty Shower bath এর অভাবে সবাই গোসল করতে করতে কাপড় ধুয়ে দেওয়ার ইচ্ছাটাই চলে যায়। যদিও ২-৩ টা dress থাকে সেই একই problem er জন্য প্রতিদিন সেই dirty clothes পরেই কাজে যেতে হয়, যার জন্য পোশাকে জমে থাকা ময়লা body তে স্থানান্তরিত হয়ে খোস পাচড়ার মত unbearable Skin disorder এর সৃষ্টি হয়।

শুধু তাই নয়, কাপড় চোপড়, bed sheet , কিবা শরির মুড়িয়ে ঘুমানোর Blanket টিকমত Wash করতে না পারায়, ছাড়পোকা জাতিয় একধরনের Insects এর সৃষ্টি হয় আর তা gradually বারতেই থাকে এবং রাত্রের আধারে সেই insects মানুষের skin থেকে blood sucked করতে থাকে যার জন্য রুমে থাকা প্রত্যেকেরই ঘুমের দারুণ ব্যাঘাত ঘটে।

শুধু তা নয়, রক্তশূন্যতা ও দেখা দেয়।

Let's solve the problem

As the problems are not permanent So, We can little much efforts to manage.

শুরু থেকে যদি আমরা লক্ষ্য করি তাহলে দেখা যাবে যে ,প্রধান problem টা হচ্ছে more people.

cause, Authority’s of dormitory তারা building তৈরি করার পর প্রতিটা রুমের pattern হয়ত 5-6 জন লোকের জন্যই করে থাকে আর সেখানে যদি ১০-১৫ জন লোককে Adjust করে থাকতে হয় তাহলে তো Problem আসবেই।

Particular যেহেতু কোন এক Country বা একই religious এর লোক থাকে না, এখানে ভিন্ন Country-র ভিন্ন জাতের ভিন্ন ধর্মের different মানুষ একসাথে বাস করে তাই প্রত্যেকের তো আর Sense of humour সমান না, তাই adjust করে চলাফেরা করা অনেকটা Difficult matter.

আর কোম্পানির Boss ও তো সবার জন্য আলাদা আলাদা করে Room, Kitchen, toilets arrange করতে পারবে না, আর করতে পারলেও Enough টাকার ও একটা বিষয় এখানে আছে।

তাই আমরা এই Problem Solve করতে Just কিছু Step we can follow.

যদি Dormitories কর্তৃপক্ষ প্রতিটি

Room তৈরি করেন ৬-৮ জন ব্যাক্তির জন্য, এক্ষেত্রে অবশ্যই উনাদের প্রতিটি Company-র Boss দের কে পূর্ব Notice দিয়ে রাখতে হবে যে ৬-৮ জন এর বেশি লোক কোন রুমে Not Allowed।

Somehow যদি কেও Effort করে তাহলে এক্ষেত্রে Fines এর একটা Notice ও দিয়ে রাখতে পারেন।

আর যদি ডরমিটরির authorities এইরকম ছোট্ট রুমে ১০-১৫ জনের থাকার Allow দিয়ে থাকেন তাহলে পূর্বে উল্লেখিত Problem গুলো থেকে কিছুটা ছাড় পাওয়ার জন্য উনারা কিছু Step গ্রহণ করতে পারেন।

আমরা প্রথমেই Mentioned করেছি যে একটা রুমে ১০-১৫ জন লোককে একসাথে ঘুমাতে হয়।

যেহেতু deductively অনেক problem face করতে হয়, সে জন্য, প্রতি জনের জন্য আলাদা আলাদা করে একেকটা bed মেঝেতে arrange করার চেষ্টা করতে হবে।

এক্ষেত্রে Must Dormitories কর্তৃপক্ষ কে রুমের আয়তন বড় করতে হবে।

দ্বিতীয়ত, প্রতি ২-৩ জনের জন্য একটা bathroom

10-15 জনের জন্য at least ৫ টা bathroom এর ব্যাবস্থা করতে হবে।

তৃতীয়ত, Cooking এ প্রতি দুইজন এর জন্য ১ টি Gas stove এবং ১০-১৫ জনের জন্য at Least ৬-৮ টা Gas stove এর ব্যাবস্থা করতে হবে।

হ্যা, তবে কিছু কিছু ডরমিটরিতে Catering এর ব্যাবস্থা আছে সে জন্য অনেককে এই problem face করতে হয় না।

আর যে ডরমিটরিতে cooking এর ব্যাবস্থা আছে সেখানের Worker রা চাইলে Share করেও রান্নার কাজ করতে পারে, তাহলে kitchen এর problem টা কিছুটা লাগব হয়, ইহা Workers দের মনমানসিকতার উপর Depend করে।

চতুর্থ, যে বিষয়টি mentioned করা হয়েছে তা হলো, রাত ১০ টার পর Light জ্বালানো, তো এক্ষেত্রে problem এড়ানোর জন্য Dormitories কর্তৃপক্ষ প্রতিটি living রুমে Auto Time Light এর ব্যাবস্থা করতে পারেন যা রাত্র ১০ টা হওয়ার সাথে সাথে Automatic অফ হয়ে যাবে এবং এর Completely পরিচালনা থাকবে authorities - র হাতে।

যদি সেটা possible না হয় তাহলে ডরমিটরি কর্তৃপক্ষ অথবা কোম্পানির boss একটা Step গ্রহণ করতে পারেন।

আর সেটা হচ্ছে যে বা যাহারা ১০ টার পর অহেতুক Light জ্বালিয়ে অন্যদের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাবে তাদেরকে এক্ষেত্রে Fines দিতে হবে।

সাথে যদি কেও মদ খেয়ে মাতাল হয়ে room এ এসে চেচামেচি করে light জ্বালিয়ে problem create করে তাহলে তাদের জন্য ও একটা heavy জরিমানা নির্ধারণ করতে হবে।

তাহলে এই Problem টা কিছুটা লাগব হবে।।

After all যে বিষয় টা রয়ে যায় তা হচ্ছে গোসল এবং কাপড় চোপড় ধৌত করার।

তো এক্ষেত্রে Same process maintain করা যেথে পারে, প্রতি ২-৩ জনের জন্য একটা Shower bath এবং প্রতি ১০-১৫ জনের জন্য minimums ৫ টি গোসলখানা Arrange করতে হবে।

clothes, bed sheet, blanket all those things Wash করার জন্য প্রতিটি রুমে অন্তত ২ টি করে Washing machines arrange করা যেতে পারে।

আশা করা যায় যদি এই Facilities গুলো Worker দের দেওয়া হয় তাহলে অনেকাংশে আমরা problem কে deportation করতে সক্ষম হবো এবং সারাদিনের distresses বাসায় এসে হাসিতে রুপান্তর করা যাবে।

একটা country, একটা state, একটা Society কে সাজানোর জন্য হাজার হাজার Workers এর মাথার ঘাম পায়ে ঝরে, অনেককে হাত পা হারিয়ে Lame হতে হয় , হারাতে হয় অনেক সময় অতি মূল্যবান Life ও।

এই সমস্ত Workers দের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য,তাদেরকে কিছুটা ভালো রাখার জন্য আমরা এতোটুকু Efforts তো করতেই পারি যাহাতে সারাদিনের Distressed কে,ক্লান্তিকে কিছুটা হলেও ডরমিটরির উন্নত পরিবেশের জন্য লাগব করা যায়।

Workers Are Not Load, There Are power of a beautiful Country

People have travelled across the world in the bid to turn their dreams and desires into reality. 

Some have left their thatched roof mud house while others have left their mansions. To reach the destination, people have had to work tirelessly, battle hurdles, survive woes and pain and leave the comfortable nest provided by the parents. Furthermore, people have left their new brides and newly born children. Some people have left dying parents in faraway places. Some other lost their parents just before flying out or while they were overseas. For some people, Singapore is a dream country while for so many other, it provides a route to the dream future. So many people swarm here to pursue their dreams; some to simply earn a square meal a day for their families. 

At various places in this country, high rise buildings have been erected for workers, widely known as dormitories. Once laborers reach Singapore, they are put up in these dormitories where people from various countries, faiths and ethnicities live together. There’s a proverb in Bangladesh that humans are social beings and I realize its significant here. People from diverse ethnolinguistic communities like Bangladeshi Bengalis, Indian Tamils and Panjabis, people from Thailand and Malaysia live together harmoniously. People with different faiths as Hindus, Muslims, Buddhists, Christians live without friction, working, chatting, resting, dining as well as having fun together! 

Seems like all is okay, “where's the problem?”

In every dormitory, there is generally only one room for living and dining. In some buildings, there are separate smaller rooms allocated for dining. Additionally, there is a kitchen, two toilets and two shower rooms. However, this is barely sufficient for the teeming number of people and that results in problems. 

What kind of problems?

  1. Yes, it is a problem when 10-15 men are crammed in a small room.

  2. It is a problem when 10-15 men have to use the toilet at the same time.

  3. It is a problem when 10-15 men need to cook a meal at the same moment.

  4. It is very problematic when 10-15 men have to sleep next to and on top and bottom of each other in bunk beds.

  5. It is a critical problem when after most workers go to bed, some dorm members return late into the night, inebriated, and wake others up by creating a ruckus or switching the lights on.

  6. It is gravely problematic when we develop fungal and bacterial skin infections for the lack of access to laundry services.

Now, let me dwell on analyzing the problems

First, by generous estimates, every room is equipped to contain 6-8 people. The overcrowding leads to various issues, sometimes impeding movement inside the room when everyone is present. I have witnessed people dining In the kitchen or at the balcony because of lack of space in the rooms. 

**Since 10-12 people are crammed in one room in most dormitories, bunk beds have been made to accommodate everyone. So far there is no problem. But these beds are creaky and make noise when we take turn in our beds at night waking others; or if someone has to use the toilet at night, the movement of getting creates too much noise and on many occasions have invited the wrath of some inhabitants resulting in a scuffle in the middle of the night. 

** In the morning, similar problems rise from overcrowding when 2 toilets have been assigned to 10-15 people. People use toilets in their own ways, some people enter with mobile phones and take longer, and I witnessed once how some infuriated men wanted to hit him as they waited outside. 

Such Incidents are not rare in the kitchen space as well. There are 4-5 stove ovens for 10-15 people and quarrels happen if someone takes more time. 

**There is yet another everyday problem that we encounter. Everyone in the dormitory return at different points in time. Some finish their work early, while some others go to the market to buy groceries and meat and some others go drinking with their friends. Now, there Is a strict rule that all room lights should be switched off after 10. However, for people who return late and switch on the room light to change before retiring, there is vehement and at times, violent opposition from people who had gone to bed. Once some slapped the person who came back late. In another Instance, when someone objected to a drunken man's hullabaloo, the drunk guy attacked him. Eventually when the boss got to know of this incident, the drunk guy's permit was cancelled, and he was deported. But there have been many occasions when an Innocent person has also been sent home through no fault of his own, because of misunderstanding. 

Finally, the critical issue of laundry or washing clothes. There are many workers who sign up for overtime work and return late to the dormitory. Such workers often do not find the time to wash clothes at night. Although most of us have 2-3 sets of clothes, it still becomes difficult to wash clothes daily because of the availability of only 2 or 3 shower rooms where everyone flocks at the end of the day. As a result, we often develop painful skin infections. Not only that, the bedsheets or the quilts become dirty for the lack of regular washing and attracts bed bugs and other kinds of insects that bite at night and some of us developed anemia from losing blood to these insects. 

Now, let me consider some proposed solutions to the problems I have outlined above. 

The first problem is overcrowding. The architect probably designs every room for 5-6 people but the construction company contractors put 15 people in these rooms. Since people from diverse sociocultural contexts flock here, having different faiths and ways of lives, and sense of humor, it often becomes difficult to adjust to such nuanced differences. However, it is not possible either to arrange a single room for every worker. When the head count for every room is reduced to 5-6 people, interactions become easier, and once can get used to or learn about each other’s ways and ideas also. It must be mandated by authorities that more than 6 people per room is not allowed and the contractor should be fined if there is an infraction. 

In case it is not possible to reduce the number of inhabitants per room, the size of rooms must be increased so every individual can have a floor bedding, instead of layering people up in bunk beds. Second, there should be one shower room and toilet for every 2-3 people, i.e., 5 in total for 10-15 inhabitants. Concomitantly, there should be 1 gas oven assigned for every 2 members, making it 6- 8 for every 10-15 people. Sometimes, people become good friends in the dormitories and cook together for 2-3 people and those types of informal arrangements can be made. However, it depends on the interactions and mentalities of people and should not be assumed to work across dorm facilities. Of course, the dormitories that are provided with food cooked by a catering agency are much better off this way and do not need elaborate kitchen facilities. 

Fourth, to address the issue of switching on lights after 10 pm, the dorm authority can centrally control this by switching off lights after 10 pm and people who return late have to us use a lamp or pay a fine if they disturb their roommates. This fining system will work well for intoxicated people as well who return late and create a commotion in the room disturbing others’ peace. This will act as a deterrent. 

The final issue is that of laundering clothes. A similar step to that of washroom facilities can be adopted here of allocating 2 washing machines in every room, for 6-8 people. 

I sincerely hope that these facilities be provided to the migrant workers so that we can mitigate our distressing problems and return to the dormitories feeling hopeful and content. After a hard day’s work, that is all we need- a peaceful home. 

In order to build the physical infrastructure of this society, to beautify this country, and this state, many workers over the years have lost their arms and limbs, have become disabled from accidents and in some instances, have lost their precious lives. The state, the country and society can return ensure the well-being of its workers. To spark a smile on their faces, to help them relieve their “Distressed” (sic) bodies and souls after a grueling day’s work by ameliorating their living conditions in the dormitory. 

 “Workers Are Not Load, There Are power of a beautiful Country…”

Mahfujur Rahman moved from Sylhet, Bangladesh to Singapore in 2015. His hobbies include writing poems and stories. His passion for writing led him to participate in the Singapore Migrant Worker Poetry Competition in 2020, where he came in second.

Sakil

Sakil Ahammed

সুখের খুঁজে

কোনো এ ভোরে,

এসেছিলাম স্বপ্নের শহরে।

এসেই ধিদায়

সুখের বিদায়

পাইনা সন্ধি

কোন অপরাধে বন্ধি?

করিনাই ভুল,

কেনো দিচ্ছি মাশুল!

চারি দিকে দেয়াল,

শুধু এক খেয়াল।

পাইনা ছাড়া,

মন দিশেহারা।

কবে হবে সব ভালো,

দিনও লাগে কালো।

রাত যায়

দিন আসে,

নিরবতায় সকাল হাসে।

হাসি না শুধু আমি!

এখন আমার কাছে টাকার থেকেও

স্বাধীনতাটাই দামি।

স্বপ্নের খুঁজে দিলাম পাড়ি,

ভেবেছিলাম স্বপ্নপূরি,

না ভাই এটা ডরমেটরি।

Pursuit of happiness

In pursuit of happiness,
I landed one morning
in this ostensible city of dreams…

there was fear and anxiety,
bade adieu to gaiety.
No meaningful connection,
in this incarceration
brought about by hard labour
and not felony.

Haven’t sinned,
then why this penitence
in this catacomb of concrete fences?

I meditate
on the redemption of release.
The frenzy of restlessness,
as I wait,
how long before there’s calm? 

The dark night passes,
and darkness dawns,
the morning smiles wryly,
but I don’t smile anymore...

I value freedom today,
over the quest for money,
I thought I was pursuing dreams
in this mystical city…
turned out to be an entrapment
of the dormitory.

Sakil Ahammed is from Tangail, Bangladesh and recently moved to Singapore in 2021. His hobbies include reading and writing.

Masum

Miah Mohammad Masum

I WANT TO BREAK FREE.

I want to break free from wooden bed.

I want to break free from bed bugs bites.

I want to break free from lorry transport.

I want to break free from billions rules.

I want to fly in the sky.

I want to walk through little green grass.

I want to love this little red dot like it’s mine.

Chandra

Das Apu Chandra

প্রতিটি সকাল শুরু হয় বিভীন্ন নাটকীয়তায়। এন্ড্রয়েডের এলার্মগুলো বাজতে থাকে অবিরত। কারো এলাৰ্য পাঁচ মিনিট আগে বা দশ মিনিট পড়ে। কেউ এলার্মের শব্দে বিরক্তিবোধ করে। কারণ সেই ব্যক্তি একটু বেশী ঘুমাতে চায়। অথচ গন্তব্য সবার একই জায়গায় । ঘুম থেকে উঠেই সবার একটা চিন্তা যাথায় ঘোরে। যদি আজ কাজে না যেতে হতো। এই কাজে যাওয়া বা না যাওয়ার অদ্ভুত একটা মোহ থেকে বেরিয়ে বিছানা ছাড়তে হয়। ঘুমে টলমল চোঁখ, ক্লান্ত শরীরে এলিয়ে দুলিয়ে দাঁত ব্রাশ করতে করতে বাথরুমের দিকে হাঁটি। অদ্ভুত হলেও সত্যি সকাল বেলায় কারো মুখে কোন হাসি নেই বা নেই কোন কথা। সবাই যার যার প্রাত্যহিক কর্ম সেরে নিচ্ছে। সবার হাতেই সময় খুব কম। দ্রুত সবকিছু ঠিকঠাক মতো গুছিয়ে নিতে হবে ব্যাগে। নয়তো কাজের সাইটে অনেক সমস্যা হবে। 

কেউ সকাল বেলা একটু কফি পান করতে পছন্দ করে। আবার কেউ সকাল বেলা ধূমপানের ধোঁয়ায় নিজেকে চাঙ্গা করে তোলে। এই সময়টা তাদের নিকট পৃথিবীর অন্যতম একটা সুখের মুহূর্ত । প্রবাস জীবনে যাবতীয় পাওয়া বা না পাওয়ার হিসাব কষতে থাকে তাদের মন। কিছু হিসাবের সমাধান হয় তবে পথটা অনেক দূর্গম। আর কিছু হিসাবের সমাধান কখনোই হয় না কিন্তু তারপরও প্রতিদিন রুটিন করে ভাবতে হয়। একজন 

প্রবাসী নিজেও জানে তার সমাধান নেই। অভ্যাস হয়ে গেছে, ভাবতে থাকার অভ্যাস 

এমনি করেই চলছিল আমাদের রুটিনমাফিক জীবন, চলছিল আমাদের পাওয়া বা না পাওয়ার দিনগুলো। হঠাৎ এক ভাইরাসে রুটিনগুলো এলোমেলো হতে থাকে। সবার মতো সিঙ্গাপুরে যাইগ্র্যান্ট ওয়ার্কারদের মধ্যে ছড়াতে থাকে কভিড-১৯ ভাইরাস! সিঙ্গাপুর সরকার এবং মাইগ্র্যান্ট ওয়ার্কদের জন্য হাত বাড়িয়ে দেওয়া নন প্রফিট অর্গানাইজেশনগুলোর সহায়তায় ভাইরাস যুদ্ধে সবাই জয়ী হয়। যাইগ্র্যান্ট ওয়ার্কাররা নানারকম নিয়মকানুনের বেড়াজালে বন্দি হয়ে ফিরতে শুরু করে কর্মস্থলে। কভিড-১৯ শুরুর দেড় বছর পরেও আমরা এখনো সেই নিয়মকানুনের বেড়াজালে আঁটকে আছি। আঁটকে আছি একটা দম বন্ধ করা বর্তমানে আঁটকে আছি আমাদের সুসময়ের স্মৃতিগুলোকে বারবার ওলট পালট করে দেখে ৷ 

-কভিড -১৯ এর আগমনের এই দেড় বছর পরও কেমন কাটছে আমাদের ডরমিটরির জীবন ? 

যাইগ্র্যান্ট ওয়ার্কারদের মধ্যে কভিডের উত্তেজনা শেষ হওয়ার পর সবাই একটা আশা নিয়ে অধীর আগ্রহে ছিলাম। সবাই একটু স্বাধীনভাবে, মুক্ত বিহঙ্গের মতো 

নতুন উৎফুল্লময় জীবনের আশা করেছিলাম। কিন্তু আশায় গুড়ে বালি! প্রতিবারই সরকারের পক্ষ থেকে "অভিবাসী শ্রমিকদের চলাচলের নিষেধাজ্ঞা শিথিল করতে শুরু করবে" এই মর্মে রসালো খবরে মুখিয়ে থাকি আমরা। কিন্তু বারবার আমাদের পরাজিত করা হয়। আমরা পরাজিত হই আমাদের নিজেদের ভাগ্যের সাথেই। শেষমেষ সেইসব রসালো খবর রসালোই রয়ে যায়। আমরা আবার চেয়ে থাকি সরকারের নতুন কোন রসালো 

খবরের জন্য। 

একটা বই পড়েছিলাম "দ্যা ডায়রি অফ এ্যা ইয়াং গার্ল"। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কালে ১৯৪২ সালে জার্মানের দখলকৃত নেদারল্যান্ডসে আনা ফ্র্যাঙ্ক নামের এক কিশোরী ২ বছর আত্মগোপন করেছিল বাঁচার জন্য। এই মুহূর্তে আমার নিজেকে তার মতো মনে হচ্ছে। 

পার্থক্য শুধু যুদ্ধ, ভাইরাস এবং সিচুয়েশন 

সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে নিষেধাজ্ঞা আর নিয়মকানুনের বেড়াজালে মানসিকভাবে দূর্বল হয়ে পড়ছি সবাই। কিছুদিন পরপর কোয়ারেন্টাইন এবং স্টে হোম নোটিশে থাকার যন্ত্রনায় কুঁড়ে কুঁড়ে মরছি। আর সরকারের নিয়ম কানুনের বেড়াজাল তো আছেই। মাঝে মাঝে ডরমিটরির ছাদটা ভরসা ছিল যুক্ত বাতাসে হাঁটাহাঁটি করে মনটাকে 

চাঙ্গা করার। এম ও এম কর্তিপক্ষ ছাদের দরজাগুলো বন্ধ করে দিয়েছে আত্মহত্যা প্রবণতার ঝুঁকি থাকার কারণে। 

কি হাস্যকর তাই না! শারীরিকভাবে আত্মহত্যা করতে না পারলেও মানসিকভাবে আত্মহত্যা করছি আমরা যাইগ্র্যান্টরা প্রতিদিনই। এটার রোধ করার জন্য তারা কোন দরজা বন্ধ করবে আমার জানা নেই। সিঙ্গাপুরের মতো বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, এ্যাডুকেশন সিস্টেম, স্বাস্থ্যসেবা খাতে একটা উন্নত দেশ জেলখানার যতো খাঁচায় যাইগ্র্যান্ট ওয়ার্কারদের মানসিক বিষয়টা নিয়ে কোন কাজ করছে না দেখে আমি একটু হতবাক। 

বর্তমানে দ্বিতীয় ধাপে কভিড -১৯ সংক্রমনের সংখ্যা দৈনিক প্রায় তিন হাজার এবং মৃত্যুর হারও বেশী। তবে এইবার যাইগ্র্যান্ট ওয়ার্কারদের তুলনায় লোকাল কমিউনিটিতে বেশী। এটা দ্রুত বাড়তে থাকবে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। সেই হিসেবে আমি নিজের মনকে আরও শক্ত অবস্থানে দাঁড় করিয়েছি। আমি ধরেই নিয়েছি আগামী এক বছর আমাদের স্বাধীনতা আঁটকে থাকবে ডরমিটরি নামক বন্দী খাঁচায়। 

অনেকেই এই বন্দীদশা সইতে না পেরে নিজের দেশে চলে যাচ্ছে। যেখানে ভাইরাস হানা দেওয়ার পূর্বে আমার ডরমিটরিতে ওয়ার্কারের সংখ্যা ছিল প্রায় দেড়শ সেখানে এখন পর্যন্ত টিকে আছে নব্বই জনের মতো। আমার যতো যারা পারছে না যেতে তারা নিজেদের মনের সাথে যুদ্ধ করে টিকে আছে। প্রতিদিন একটা আশা নিয়ে বেঁচে আছি। একদিন হয়তো এই ডরমিটরির এই জেলখানা থেকে যুক্ত হতে পারব। 

হয়তো আবার আমি ফিরে পাব আমার স্বাধীনতা। 

-ডরমিটরির বর্তমান অবস্থাগুলো কিভাবে উন্নত করা যায়? 

আমার জানামতে পৃথিবীর উন্নতদেশগুলোতে বিশেষ করে ইউরোপের দেশগুলোতে যাইগ্র্যান্ট ওয়ার্কারদের বাসস্থান বরাবরই উন্নত। এটা হতে পারে ইউরোপের দেশগুলো সিঙ্গাপুরের আয়তনের তুলনায় বড় হওয়ার কারণে। সিঙ্গাপুরে থাকার জায়গা অনেক সীমিত। তাই যাইগ্র্যান্টদের জন্য একটা নির্দিষ্ট বিল্ডিংএ হাজার হাজার ওয়ার্কাদের বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে হয়। সত্যিই কি এইসব বাসস্থান যাইগ্র্যান্টদের জন্য পারফেক্ট? 

অবশ্যই না ! 

সরকারের উচিত এই বিষয়টিকে গুরুত্ব সহকারে পর্যবেক্ষণ করা।

১.প্রতিটি ডরমিটরির কক্ষগুলোতে ১৪-২০ জনের জায়গায় ৬-৮ জন করা উচিত এবং ডাবল বেডগুলোকে সিঙ্গেল বেডে রূপান্তরিত করা উচিত। তাহলে কক্ষের অতিরিক্ত জায়গায় স্টাডি টেবিল, সবার বসার স্থান বা কক্ষের বাসিন্দাদের প্রার্থনার স্থান হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। 

২.অতিরিক্ত সংখ্যক বাসিন্দাদের জন্য টয়লেট এবং গোসল করার স্থান বৃদ্ধি করতে হবে। 

৩.প্রতিটি ডরমিটরিতে একটি লাইব্রেরি এবং স্টাডিরুম থাকা জরুরী। এতে করে যারা পড়ালেখা করতে চায় তারা একটি সুন্দর পরিবেশ পাবে। এছাড়া বই পড়ার প্রতি ডরমিটরির বাসিন্দাদের আগ্রহী করে তুলতে পারলে তাদের মানসিকতার অনেক পরিবর্তন ঘটবে। 

৪.ব্যায়াম মানুষের সুস্বাস্থ্যের পাশাপাশি মানসিকভাবেও প্রশান্তি দেয়। ব্যায়ামের উন্নত যন্ত্রপাতি সহকারে প্রতিটি ডরমিটরিতে মানসম্মত ব্যায়ামাগার থাকা অত্যাবশ্যক। 

৫.ডরমিটরির প্রতিটি কক্ষে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের সুবিধা থাকা অত্যাবশ্যক বলে মনে করি। 

৬.রান্নার জন্য আলাদা সুব্যবস্থা রাখতে হবে বাসিন্দাদের জন্য। এবং অবশ্যই প্রতিটি ডরমিটরি হতে হবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। 

উপরিউক্ত অভিব্যক্তিগুলো আমার দৈনন্দিন প্রবাস জীবনের সমস্যাগুলো থেকে নেওয়া। হয়তো সবার সমস্যা একরকম না বা সবার ডরমিটরির চিত্রও এক না। আমার ডরমিটরির জীবন চিত্র তুলে ধরার প্রয়াস যাত্র। আমি মনে প্রাণে আশা করি হয়তো একদিন সিঙ্গাপুরে প্রত্যেকটি প্রবাসী মানসম্মত বাসস্থান, খাবার এবং কর্মক্ষেত্রে যাতায়াতের জন্য উন্নত যানবাহন সেবা পাবে। 

আর অবশ্যই একদিন যুক্তভাবে ইস্ট থেকে ওয়েস্ট, প্রতিটি পার্ক, সমুদ্র এবং শহরের অলি-গলিগুলো প্রবাসীদের গুঞ্জনে মুখরিত হয়ে উঠবে। 

এই গুঞ্জন স্বাধীনতার, এই গুঞ্জন ডরমিটরি নামক কারাগার থেকে যুক্ত হওয়ার। 

Every morning starts with a lot of drama. The handphone alarms keep ringing. Someone's alarm went off five minutes earlier or ten minutes earlier. Some are annoyed by the sound of the alarm as that person wants to sleep a little more. But the destination is the same for everyone.

Everyone has one thought after waking up – If only I didn't have to go to work today. “Do I go to work or not?” We have to snap out of these doubtful thoughts and get out of bed. I walk to the bathroom to brush my teeth, my tired body shaking. It is strange but true that in the morning there is no smile on anyone's face nor a single word uttered. Everyone is just going about their daily business. Everyone has very little time. Quickly, everything has to be properly packed in the bag. Or else there’ll be problems at the job site.

Some like to drink some coffee in the morning. Others invigorate themselves with a cigarette. This period of time is one of the peaceful times in their turbulent world. Their mind is kept busy wondering whether this migrant life was worth it. Some come to terms with their problems, although the path forward is a difficult one. Others are left wondering still. One migrant himself has concluded that there is no resolution (to these thoughts). Yet he continues to ponder.

This was our life. Day by day would somehow pass us by. A virus suddenly disrupts this routine. Like everyone else, the  COVID-19 virus started spreading among migrant workers in Singapore! Everyone overcomes this battle with the virus with the help of the Singapore government and non-profit organizations that lend a helping hand to migrant workers. The migrant workers are able to begin returning to the workplace but now they have to navigate through a tangle of various regulations. A year and a half after the start of COVID-19, we are still stuck in that regulatory trap. Stuck in a suffocating mess. Stuck replaying our memories of good times over and over again for some relief.

How is the dormitory life even after one and a half years of the arrival of COVID-19 ?

Everyone was eager for hope after the covid frenzy among the migrant workers ended. Everyone hoped for a life more independent, freer, more filled with joy.

But this hope has crumbled to dust! Every time, we look forward to the hopeful news that the government will "start easing restrictions on the movement of migrant workers", but again and again we were left disappointed. We see our hopes dashed. In the end, the hopeful news remains nothing but hopeful – never fulfilled. And yet we continue to hope for some good news.

I read a book "The Diary of a Young Girl". During the Second World War in 1942, a teenager named Anna Frank hid in the German-occupied Netherlands for 2 years to survive. I feel like her right now. The only difference is the situation - one is war, one is a pandemic.

Due to the increase in the number of infections, we are all becoming mentally weak due to all the restrictions and regulations. I am dying due to the pain of being under quarantine and on stay-home notice. On top of that, there is still alot of rules and regulations of the government. At one time, we could at least hope to ease the burden with a nice walk in the fresh air of the dormitory rooftop. Alas, the MOM authorities have closed the roof doors due to the risk of suicide.

Isn't that funny! Even if we cannot commit suicide physically, we migrants are committing suicide mentally every day. I don't know what door they will close to prevent it. I am a little shocked to see that a developed country like Singapore in terms of science, technology, education system, and healthcare is not doing any work on the mental issues of migrant workers in “prison cages”.

Currently, the number of COVID-19 infections in the second phase is around 3000 daily and the death rate is also high. But this time more in the local community than the migrant workers. “It will continue to grow rapidly”, experts said. As such, I brace myself for the worst. I assume that for the next year, our freedom will be confined to a prison cage called a dormitory.

A lot of migrants are going back to their own countries since they are not being able to bear this imprisonment. The number of workers in the dormitory was about 150 and there are still about 90 surviving. Those who couldn’t go, survive by fighting with their own minds. Every day I live with that one hope. One day maybe from this dormitory prison, I can be freed.

Maybe I will get my freedom back.

- How can we improve the current conditions of the dormitory?

From what I know worker welfare in developed countries of the world, especially in European countries, is always better. This may be because European countries are larger in size compared to Singapore. Because accommodation space in Singapore is very limited, so thousands of workers need to be housed in a particular building. Are these accommodations really suitable for migrants? 

Of course not!

The government should take this issue seriously:

  1. Rooms of each dormitory should have 6-8 people instead of 14-20 people and double beds should be converted into single beds. Then use the extra space of the room for a study table, a place for everyone to sit, or a prayer place for the residents of the room.

  2. Toilet and bathing space should be increased.

  3. It is important to have a library and study room in each dormitory. That way, those who want to study will get a nice environment. Besides, if you can make the dormitory residents interested in reading books, there will be many improvements in mental health.

  4. Exercising gives people good health as well as mental peace. It is essential to have a standard gymnasium in every dormitory with proper exercise equipment.

  5. I think it is essential to have adequate ventilation in each room of the dormitory.

  6. Separate arrangements for cooking should be kept for residents. And of course, every dormitory must be clean.

The above recommendation are based off my daily life problems as a migrant. Maybe not everyone's problem is the same or not everyone's dormitory is the same. This is merely an attempt to portray my dormitory life. I sincerely hope that one day every migrant in Singapore will have access to quality accommodation, food and transport services to get to work.

And surely one day, from east to west, every park, sea and city alley will be buzzing with migrant activity.


This buzz of freedom, this buzz of freedom away from the prison called the dormitory.

Das Apu Chandra hails from Bangladesh. He loves to read books and hopes to capture his journey in life through his writing. As a migrant worker in Singapore, he is looking to share his knowledge and experiences with those around him through his passion for the written word. His dream is to set up a library in his house that will serve as a free learning centre for all.

Arman

Hossain Arman

DORMITORY নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা ও চিন্তাধারা:

১)সুস্থ,সুন্দর ও নিরাপদ জীবনযাপনের প্রধান পূর্বশর্ত হলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন বাসস্থান।কিন্তু পরিতাপের বিষয় যে ডর্মের শয়নকক্ষ থেকে শুরু করে ওয়াশরুম,রান্নাঘর ও ক্যান্টিন যেগুলো পর্যাপ্ত পরিমানে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে নাহ।শয়নকক্ষ গুলোতে পর্যাপ্ত পরিমান সিলিংফ্যানের অভাবে সর্বদাই গরম অনুভূত হয়।বিশেষ করে ওয়াশরুম গুলোর খুবই শোচনীয় অবস্থা।এই অবস্থা থেকে পরিত্রান পেতে হলে ডর্ম কর্তৃপক্ষ থেকে শুরু করে আমরা যারা ডর্মের বাসিন্দা তাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে।সবার সম্মিলিত অংশগ্রহনে আমরা একটি সুন্দর স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ পেতে পারি।

২)ডর্মে সাধারনত প্রতিটি কক্ষে ১২-১৬ জন করে লোক থাকে।যেটা থাকার জায়গায় একটা জনাকীর্ন পরিবেশের সৃষ্টি করে।ঘনবসতির কারনে রুমে ছাড়পোকারা নিজেদের আবাসস্থল বানিয়ে আমাদের সাথেই থাকে।এই সংখ্যাটা যদি কমিয়ে ৮-৬ জনে আনা যায় তাহলে রুমে থাকার একটা উপযুক্ত পরিবেশ পাওয়া যেতো।

৩)আমরা যারা ডর্মে থাকি তারা অনেকেই ভারতীয়,চাইনীজ সহ আরো অন্যান্য জাতির সাথে রুম শেয়ার করা লাগে।এক্ষেত্রে পরতে পরতে রুমের মধ্যে অনেক কিছুর ভারসাম্য বজায় রেখে একপ্রকার বাধ্য হয়েই থাকা লাগে।বিশেষ করে ভারতীয়রা অনেক রুমের মধ্যে দেব দেবীর মূর্তি দিয়ে ‘মিনি টেম্পল’ বানায় এবং প্রায়ই ই আগুন আর ধূপকাঠি জ্বালিয়ে পূজা অর্চনা করে।এটা যে একই কক্ষে থাকা মুসলিম সম্প্রদায়ের লোকের জন্য কতোটা বিব্রতকর তা সহজেই অনুমান করা যায়।সেটা অবশ্য সব জাতিসত্তার লোকেরাই একই রুমে তার বিপরীতে থাকা লোকেদের কৃষ্টি-কালচার পালনের সময় হয়তো অনুভব করে।এক্ষেত্রে জাতীয়তার ভিত্তিতে সবাইকে আলাদা আলাদা ব্লকে/ কক্ষে রাখলে অনেকাংশেই এই সমস্যার করা যেতে পারে।

৪) মাঝে মাঝে ডর্মের ব্লকগুলোতে অতিরিক্ত লোডের কারনে ২/১ ঘন্টার জন্য পাওয়ার ড্রপ হয় যার কারনে আমাদের রাতের ঘুমানোর সময়টুকু অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়।

৫)ডর্ম এরিয়ায় অবসর সময়ে খেলাধুলা ও জ্বীম করার জন্য জিমনেশিয়াম গুলোর সম্প্রসারন ও ডর্মকে ঘিরে গড়ে উঠা সুপারমাকের্ট এ সব কিছু সুলভমূল্যে বিক্রয় ও ক্যান্টিনগুলোর খাবারের মানসম্মত সরবরাহের মাধ্যমে একটি স্বাভাবিক জীবনধারা নিশ্চিত করাও অত্যন্ত জরুরী।

৬)সর্বশেষ যেটা বলে যেতে পারে ডর্ম এরিয়ায় মোবাইল অপারেটর গুলোর ইন্টারনেট পাওয়ার খুবই ধীরগতির।সন্ধ্যার পর লোকজনের আনাগোনা বাড়লে গতি আরো কমে যায়।এক্ষেত্রে ডর্মগুলোতে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক এর গঠনে মোবাইল অপারেটরগুলোর সার্বিক সহযোগিতা অত্যন্ত জরুরী। তাছাড়া অন্য সবকিছুর মতো ডর্মে হাই স্পীড ওয়াই-ফাই সংযোগ দিলেও এই সমস্যার সমাধান হতে পারে।

—হোসাইন মুহম্মদ আরমান

—সিংগাপুর প্রবাসী

Dormitory: My experiences and thoughts:

1. The main prerequisite for a healthy, beautiful and safe life is a clean and tidy residence. Butit is a pity that in the dormitory, the rooms, washrooms, kitchens and canteens are not clean enough. Bedrooms always feel hot due to lack of adequate ceiling fans. The washrooms are in a very deplorable condition. In order to get rid of this situation, everyone involved, the dorm authorities as well as the rest of us, the dorm residents, need to be aware. With the joint participation of all, we can get a beautiful and healthy environment.

2. Dorms usually have 12-16 people in each room, and that creates a crowded living arrangement. Due to overcrowding, bed bugs become our perennial companions. If this number can be reduced to 8-6 people, then a suitable living environment can be forged.

3. Many of us who live in the dorm have to share a room with Indians, Chinese and other nationalities. In this case, we are forced to adjust to many uncomfortable idiosyncrasies.  Especially, Indians make 'mini temples' with idols of gods and goddesses in many rooms and often worship with open flame and incense sticks. One can easily imagine how distressing this is for the Muslim community living in the same room. This is true for people of other nationalities as well who may experience cultural clashes. In this case, housing people based on their religion/ethnic community in separate blocks/rooms can solve this problem to a large extent.

4. Sometimes due to overload in the dorm blocks, there are power cuts for several hours, disrupting our sleep and peace at night.

5. It is also very important to ensure a healthy lifestyle by maintaining a well-functional gymnasium and playground for leisure time sports and the supermarkets and coffee shops built around the dorms must sell items at affordable prices to facilitate a comfortable life for the workers. ensure a selling all these things at cheap prices and quality supply of food in the canteens.

6. The last thing that can be said is that the internet access of the mobile operators in the dorm area is very slow. Every evening, when other workers return from work, because of increased digital traffic, the speed decreases. In this case, mobile operators need to provide a stronger network in the dorms. Also, having a high-speed Wi-Fi connection will solve this problem.

Hossain Mohammad Arman was born in Comilla, Bangladesh and currently works in the construction industry in Singapore. He loves to write poems and explore new places during his free time.

Shraban

Shraban

"ডরমিটরি জীবন"
ইচ্ছে পুষি মনে উড়ার
ডানা দুটি বাঁধা।
ডরমিটরির সীমানাতে
সবই গোলক ধাঁধাঁ!
দেখতে দেখতে পার হলো
দের বছরের গন্ডি!
ডরমিটরি নামক জেলখানায়
হয়ে আছি বন্দি।
কাজে আসি রুমে যাই
ব্যক্তি ইচ্ছা নামক শব্দটি
মোদের অভিধানেই নাই!
চোখ রাখি নিউজ ফিডে
কবে উড়ার সুযোগ দিবে।
কবে নিব মুক্ত হাওয়ায়
প্রাণ ভরে নিঃশ্বাস,
আশায় আশায় সময় কাটে
ঠুনকো মনের বিশ্বাস!
ক্রমে ক্রমে সময় গুনে
জীবন এখন সার্কাসের এক হাতি!
তফাৎ কোথায়?
সেথায় এথায় ডরমিটরি বাসি!
বন্দি রেখেই কিবা লাভ
বাড়ছে আক্রান্ত,
ডরমিটরি জেলখানাতে
সবাই ভারাক্রান্ত!
জান মালের নিরাপত্তায়
সদা তৎপর সিংগাপুর সরকার,
তবুও বলি ডরমিটরি সিস্টেম নিয়ে
বিশদ ভাবা দরকার।
করোনার কি শুধুই বাস
ডরমিটরি নামক," চিড়িয়াখানায় "
এতো সাড়া দেশ,
তথা বিশ্বের সব কোনায়।
তবুও মনে কষ্ট জমায়
কর্তৃপক্ষে মিনতি জানাই,
করুন মোদের মুক্তি
মন যে আর মানে না
এমন বন্দির আছে কি কোন যুক্তি?
আসবি কবে বৃদ্ধ মাতা' বলে,
ওরে বাবা সুনিল!
ক্যালেন্ডারে পাতা গুণে
প্রিয়জনের মুখটা বেশ
হয়ে গেছে মলিন!
আসবা কবে বারে বারে
বলে, পুত্র-কন্যা!
বন্দি দশার এ রবোটের
কে শুনিবে কান্না?

“Life in the dormitory”
I have cherished the dream of flying
But my wings are tied.
Life is a riddle in the maze of this dormitory.
One and a half years passed 
in the prison of this dormitory.
We go to work and return here,
the concept of free will
has been obliterated from our lexicons.
We keep an eye on the news feed
and burn in the anticipation
of flying again,
of breathing freely.
The sentimental heart waits endlessly…
As moments and months pass,
we suffer like show dogs,
in the confines of the dormitory.
But to what end?
The infection spreads with rage outside,
as we silently perish inside.
The Singapore state is ever vigilant
and anxious about life and property,
yet so little concern about
the living conditions of migrant workers.
There is much to worry about the dormitory system…
In this whole wide world,
in the nooks and crannies of continents and nations
and the alleys of this great country,
why does it seem like the virus
chooses to plague this zoo called dormitory? 
As moments turn into months,
this pain is becoming unbearable.
We plead with every cell in our beings
for freedom, for mercy…
The old mother counts pages on the calendar 
for the memory of her son’s face 
gets a little blurred everyday.
She asks when she could see her Sunil.
The children cry and ask to see their dad,
But who would listen to the sobs
of this dehumanized cyborg?

Shraban Biswas hails from Dhaka, Bangladesh, and came to Singapore in 2014 to work as a construction worker. He writes and recites poems during his free time

Sumun

Biswas Sumun

আবদ্ধ ঘরে বন্দী জীবন,

একঘেয়েমি এই বন্দি জীবনে মানসিক কষ্টটাও ক্লান্ত বোধ করছে। একজন মানুষের শারীরিক সুস্থতা যতখানি জরুরি, তার মানসিক সুস্থতা ততটাই জরুরী। জরুরী।, আজ আমরা ডরমিটরিতে যারা বাস করি শারীরিক ভাবে নিজেকে যতোটুকু সুস্থ রাখার চেষ্টা করি ,কিন্তু মানসিকভাবে আমরা মোটেই সুস্থ নয়, ,, মানসিকভাবে নিজেকে সুস্থ রাখার চেষ্টা করেও আমরা মানসিকভাবে সুস্থ বোধ করছি না, শুধুমাত্র বন্দিজীবন অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ মুক্তনিশ্বাসহীন জীবন। সকাল আটটা থেকে রাত দশটা পর্যন্ত কাজ করে শরীরের যতখানি ক্লান্ত হই, কিন্তু ডরমিটরি তে এই আবদ্ধ ঘরে ফিরে এসে ততটাই ক্লান্ত বোধ করি।করি। রক্তে মাংসে গড়া মানুষ এভাবে চলতে পারে না, বছরের পর বছর।

সারা দিন কাজ করার পর বাসায় এসে সুস্থ ভাবে রান্না করে খাব তারও কোনো ব্যবস্থা নেই, রান্না করার ব্যবস্থা থাকলেও ,, তা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে করতে হবেই , , অনেক সময় কাজ থেকে ফিরে দেরি হয়ে যায় তখন এসে বাসায় এসে ফিরে দেখি আর রান্না করার সময় নাই ।

আমি আমার নিজের বাসাই আমি কখন রান্না করে খাব ,, তা অন্যের উপর অন্যের নিয়মের ওপর নির্ভর করতে হবে। 

আমি সাধারন ভাবে বলতে চাই ডরমেটরিতে রান্না করার সুযোগ সুবিধা তো থাকবেই , যে যখন খুশি রান্না করে খেতে পারে সুযোগ থাকবে । এই সময় ধরে রান্না করা আরও গ্যাঞ্জামের সৃষ্টি হয় অনেক অনেক মানুষ একসঙ্গে রান্না করে এতে আরও ক্ষতিকর,, কারণ সবাই সময়ের মধ্যে রান্না কর না করতে পারলে আর রান্না করতে পারবে না তাই ডরমিটরি গুলোতে রান্নার নিয়ম এর সময়সূচী উঠিয়ে ফেলা উত্তম। অক্লান্ত পরিশ্রম করে বাসায় এসে একটু খাওয়া দাওয়া করে একটু বাইরে বা বারান্দায় বসে ফোনে কথা বলবো পরিবার সাথে তারও কোনো উপায় নেই।

উচু ডরমেটরির বিল্ডিং গুলোতে করিডোরের ব্যবস্থা না থাকলেও ,, ঘর থেকে বাইর হয়ে ডান এবং বাম এ যে সিড়ি গুলো আছে,,বা স্টেয়ারকেস, সেগুলোতে বসেও মানুষ রাত্রিতে পরিবার পরিজনদের সাথে কথা বলতে পারে খোলা আকাশের নিচে।,। কিন্তু তারও কোনো উপায় নেই, সিড়িগুলো তালা দিয়ে বন্ধ করে রাখা হয়েছে, রাখা হয় অথচ সেই মানুষ লিফটে গাদাগাদি করে নিচে নামে। ,। সকালে ঘুম থেকে উঠে লিফটের জন্য অপেক্ষা করতেই হয় গাদাগাদি করে লিফটে থেকে নিচে নামতে হয়।। অথচ এই সিঁড়ি গুলো খুলে দিলেই পারেন অনেকেই সকালে ওই দিক দিয়ে নামতে পারে।

লেফট গুলো দিয়ে একসাথে উঠানামা করাচ্ছে। অথচ সিঁড়িগুলো খুলে রাখলে মানুষ সুন্দর ভাবে খোলামেলাভাবে ঘোরাফেরা করতে পারে।

ডরমেটরির বন্দিজীবন আবার এই বন্দিজীবনের বন্দিশালায় বন্দী নিয়ম কানুনগুলো পাল্টানো দরকার জুরুরিভাবে।

ডরমেটরির ভেতর গুলোতে খোলামেলা পরিবেশ এবং খোলামেলা ভাবে যাতে আমরা ঘোরাফেরা করতে পারি সেই ব্যবস্থা করা উচিৎ ।। পরিবেশ পরিস্থিতির কারণে হয়তো আমাদের বাহিরে যাওয়ার অনুমতি দিচ্ছে না দেশের সরকার, কিন্তু ডরমেটরির ভেতরের পরিবেশ গুলো পরিচ্ছন্ন করা ও মনোরম পরিবেশ সৃষ্টি করা উচিত।

আর সবথেকে বড় সমস্যা হচ্ছে ডরমেটরির রুমগুলো ঠিক থাকলেও ডবল বেড রনেটের কারণে একেবারে ঘনবসতি বাজে পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে ,, অতএব রুমগুলোতে সিঙ্গেল বেড এর ব্যবস্থা করা হলে অন্তত পরিবেশটা সুন্দর থাকে।

বন্দী জীবনের মানসিক কষ্ট নিয়ে মানুষ কতটুকু সুস্থ থাকতে পারে। পারে না।

অতি অবিলম্বে ডরমেটরি গুলো পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা।। ইউনিট সিস্টেম করা অতি জরুরী। ঘরে বন্দি থেকেও নিরাপদ ভাবে বসবাস করতে পারে।

পরিশেষে আর কি বলবো, সারা পৃথিবী এভাবেই চলবে ।

তবু আমাদের বেঁচে থাকার চেষ্টা করতে হবে ।

সর্বদায় mask পরুন দূরত্ব বজায় রেখে চলুন।

In the ennui of this detention, my miseries are miserable. 

The mental well being is as important as the physical well being …as salient…yet, the inhabitants of this dormitory do not feel either physically or psychologically well. Despite our best efforts, this incarceration in an unsanitary environment chokes us. We work from 8 in the morning to 10 at night and the exhaustion does not leave at night in the dormitory. This body, of flesh and blood, cannot continue like this for very long.

After a day of back breaking work, there is no provision to cook in the space we call ‘home’. When there is a provision to cook, it comes with caveats of time restrictions. On days that we get off from work late, there is no way to prepare a meal after I get home. If I am cooking at my home, why does it have to be on someone else’ terms?

I want to state plainly that everyone should be able to cook at their own convenient timing. The restrictions cause more pandemonium than relief as kitchens get crowded, and people who cannot make it during the permissible hours miss the opportunity altogether. I strongly suggest that the rigid time limit should be done away with. After a tireless day of hard labor, it feels good to cook a warm meal and speak to your loved ones over phone in the balcony after dinner; the time restriction does not allow this.

The high-rise dormitories also have staircases on both sides of the passageways outside our rooms. These staircases can serve as excellent spots that accord some privacy while we are talking over the phone. Unfortunately, these staircases are locked causing much inconvenience to us as the lifts get overcrowded. Every morning, we lose time waiting for the lifts which get cramped on every trip. If the staircases are left open, some people can move at ease and more unreservedly. This constricted life in the dormitory and its myriad impositions need reforms.

I understand that under current circumstances, the government has imposed restrictions on our mobility outside the dormitories. But the space inside should be salubrious and unhindered. 

Most importantly, even if the rooms are decent in the dormitories, because of the double bed arrangement, these rooms get cramped which results in an unhealthy living situation. Therefore, if rooms had single bed arrangements, the living atmosphere would be healthier.  

The mental agony of this life in confinement is getting the better of us… The dormitories must be revamped and renovated at the earliest. They need single unit systems so that we can live peacefully and healthily despite being in confinement. 

In concluding, the distressing realization hits me that the whole world is living like this now. Yet, we have to live, endeavor to live. Please wear mask all the time and maintain safe distance. 

Sumun Biswas is from Meherpur, Bangladesh, and works in a construction company in Singapore as a hydraulic crane operator. He is an active volunteer with various organisations.

Mokaddes

Mokaddes

I am Mokkades. I am from Bangladesh. Tangail is my hometown. I have come to SG for about 10 years now. At the start it was good. Days were good here in Singapore. Then 2 years later we ended up in this COVID situation. Ever since then life has been tough. We are in such a situation where we go to work from the dorm and return to the dormitory. Other than that we have no permission to go anywhere else. That’s why we are living in a trapped prison-like life. Because of this we are suffering a lot, we have to endure a lot of pain. After a working for a month, we want to go out. Go out and hang with our friends, hang out with those we know. But that environment/situation is no longer there. In that way we are suffering a lot, living our lives in pain. We come back from work, we cook, we eat, we try to connect with our families. That’s all we can do. Talk. Other than that there’s nothing else we can do. And now we can’t even go back home with this situation. 

So that’s how we spend our time, our lives now. So now, the dormitory that we stay in, we face a few problems. For example, the room that we stay in, its too small. In such a small room we have to stay in bunk beds. This is really difficult. On one hand you have this worry about catching COVID. On the other hand it causes social problems within the resident population especially as there are so many people in the room because its been crammed with double decker beds. So the government has apparently said that double beds are not allowed. If the government did so and replaced these bunk beds with single beds then life would be easier.

So that’s one problem. Another thing is that the washing machine, fridge all these are stuff we rent. And we have to pay for the clothes that we wash after a along day’s labour. We have to pay for the bills for the fridge that we’ve bought. If the dormitory would give us these amenities, then this would make life easier as well and we could save some money. It’s not like our salary is very high and we have to pay for these from what little we earn. So it would be good if these amenities were covered. This is another request we have for the dormitory management as this would help us a lot. 

Our problems, we cannot directly tell the government directly. We are but workers. Who do we tell our problems to? Now there’s all these dormitory functions/events. If we could use these events to voice out our concerns, then I think we will be able to get our voices heard by the relevant authorities. We do believe if the government and authorities are able to hear our concerns and voices then these problems could be solved. That’s why I hope, to the organisers of this event, that you hear our concerns and help bring these issues up to the government such that some of these problems may be solved. To those who organised this event, I would like to thank all of you for this and for helping raise our concerns such that hopefully some of these issues get solved. Peace be with you and thank you.

Mokaddes Ali is from Tangail, Bangladesh and started working in the construction sector in Singapore in 2011. He has a strong passion for writing.

Araf

Araf

Kamrozzaman (Araf Islam) moved to Singapore from his hometown, Tangail, Bangladesh in 2019. He currently works in the construction sector, and his talents include videography and photography.

Pabitra

Pabitra

Prabitra moved to Singapore in 2008 from his hometown, Tangail in Bangladesh. He currently works in a construction site, and loves to draw and sing during his free time